ভাইরাসের নরক গুলজার
করোনা ভাইরাস সকাল সকাল অনেক বইখাতা, কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর নিয়ে মন দিয়ে লেখাপড়া করছে। তার সামনে ক্যালেন্ডার, বেনীমাধব শীলের ফুলপজ্ঞিকা এসবও আছে। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গু-র প্রবেশ।
করোনা ভাইরাস সকাল সকাল অনেক বইখাতা, কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর নিয়ে মন দিয়ে লেখাপড়া করছে। তার সামনে ক্যালেন্ডার, বেনীমাধব শীলের ফুলপজ্ঞিকা এসবও আছে। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গু-র প্রবেশ।
রাত জেগে পরীক্ষাগারে কাজ করছিলেন একটু ছিটগ্রস্ত বিজ্ঞানী বিলহেল্ম। বহু কষ্টে কলেজ পালানো এই বিজ্ঞানী কাজ পেয়েছেন জার্মানীর ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে। একটি সামান্য মতান্তরে জড়িয়ে ডিপ্লোমা
গতকাল কাজে বেরোচ্ছি। সিঁড়িতে পা রেখেই দেখলাম লম্বা মত এক যুবক মুখে মাস্ক ছাড়াই ফোনে কথা বলতে বলতে আমার আগে সিঁড়ি দিয়ে নামছে। আমার মুখে
আহা, কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে কাজের শেষে, খবর আসে- ঘোষণা হল, অবশেষে। আহা, কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে। আজকে মোদের বড়ই খুশির দিন- চিকিৎসক দিবস হবে আরেকটু রঙীন
সেটা ২০০০ সালের ১৮ই মে। দার্জিলিঙের পাহাড় থেকে অনেক লড়াই করে জয়েন করার শেষদিনে শেষ বিকেলে কলকাতা পৌঁছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে জয়েন করেছি।
সার্স: কি রে নাতি, এত তাড়াতাড়ি চলে এলি যে! কত সখ করে এদেশ-ওদেশ করে ইন্ডিয়া গেলি! আমি ভাবলাম, তুই-ই বংশের মান রাখবি। শেষ পর্যন্ত তুইও
করোনাযুগে বকরূপী যক্ষ যুঠিষ্ঠিরকে জিজ্ঞাসা করিলেন- যক্ষ: মহারাজ, বলুন, আজ এই পৃথিবীতে সবচেয়ে নিরাপদ কে? যুধিষ্ঠির: হে যক্ষ, যে একবার করোনা হওয়ার পরে সেরে উঠেছে,
চরিত্র: ১) অতীন– আই টি প্রফেশনাল, বছর পঁয়ত্রিশের যুবক ২) সন্দীপ – আই টি ম্যানেজার, বছর চল্লিশ ৩) বিজন – ডাক্তার (রেডিওলজিষ্ট), বছর চল্লিশ দৃশ্য
ভারতের দক্ষিণের একটি ছোট্ট রাজ্য কেরল। কোভিড-১৯ এর এই ভয়ঙ্কর অতিমারীকে যে কয়েকটি দেশ বাগে আনতে পেরেছে- যেমন তাইওয়ান, হংকং, ভিয়েতনাম- ভারতের এই ছোট রাজ্য
যেদিন বলেছিলাম ঘরে থাকতে সেদিন কেউ ঘরে থাকে নি। কেউ কেউ ব্যস্ত ছিল উল্লাসে,পার্টিতে কেউ কেউ সমাবেত জলসায় অথবা, কেউ তার উদগ্র ধর্মীয় প্রার্থনায়। চায়ের
সাইকেলটা চেপে সুধন্য হাসপাতালের দিকে চলল। আস্তেই চলছিল সাইকেলটা। পাশ থেকে একটা হরিণ দৌড়ে চলে গেল। এই সাইকেলগুলো নিজে নিজেই চলে। সোলার এনার্জিতে। শুধু প্রোগ্রাম
করোনা ভাইরাস সকাল সকাল অনেক বইখাতা, কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর নিয়ে মন দিয়ে লেখাপড়া করছে। তার সামনে ক্যালেন্ডার, বেনীমাধব শীলের ফুলপজ্ঞিকা এসবও আছে। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গু-র প্রবেশ।
রাত জেগে পরীক্ষাগারে কাজ করছিলেন একটু ছিটগ্রস্ত বিজ্ঞানী বিলহেল্ম। বহু কষ্টে কলেজ পালানো এই বিজ্ঞানী কাজ পেয়েছেন জার্মানীর ভুর্জবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে। একটি সামান্য মতান্তরে জড়িয়ে ডিপ্লোমা
গতকাল কাজে বেরোচ্ছি। সিঁড়িতে পা রেখেই দেখলাম লম্বা মত এক যুবক মুখে মাস্ক ছাড়াই ফোনে কথা বলতে বলতে আমার আগে সিঁড়ি দিয়ে নামছে। আমার মুখে
আহা, কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে কাজের শেষে, খবর আসে- ঘোষণা হল, অবশেষে। আহা, কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে। আজকে মোদের বড়ই খুশির দিন- চিকিৎসক দিবস হবে আরেকটু রঙীন
সেটা ২০০০ সালের ১৮ই মে। দার্জিলিঙের পাহাড় থেকে অনেক লড়াই করে জয়েন করার শেষদিনে শেষ বিকেলে কলকাতা পৌঁছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে জয়েন করেছি।
সার্স: কি রে নাতি, এত তাড়াতাড়ি চলে এলি যে! কত সখ করে এদেশ-ওদেশ করে ইন্ডিয়া গেলি! আমি ভাবলাম, তুই-ই বংশের মান রাখবি। শেষ পর্যন্ত তুইও
করোনাযুগে বকরূপী যক্ষ যুঠিষ্ঠিরকে জিজ্ঞাসা করিলেন- যক্ষ: মহারাজ, বলুন, আজ এই পৃথিবীতে সবচেয়ে নিরাপদ কে? যুধিষ্ঠির: হে যক্ষ, যে একবার করোনা হওয়ার পরে সেরে উঠেছে,
চরিত্র: ১) অতীন– আই টি প্রফেশনাল, বছর পঁয়ত্রিশের যুবক ২) সন্দীপ – আই টি ম্যানেজার, বছর চল্লিশ ৩) বিজন – ডাক্তার (রেডিওলজিষ্ট), বছর চল্লিশ দৃশ্য
ভারতের দক্ষিণের একটি ছোট্ট রাজ্য কেরল। কোভিড-১৯ এর এই ভয়ঙ্কর অতিমারীকে যে কয়েকটি দেশ বাগে আনতে পেরেছে- যেমন তাইওয়ান, হংকং, ভিয়েতনাম- ভারতের এই ছোট রাজ্য
যেদিন বলেছিলাম ঘরে থাকতে সেদিন কেউ ঘরে থাকে নি। কেউ কেউ ব্যস্ত ছিল উল্লাসে,পার্টিতে কেউ কেউ সমাবেত জলসায় অথবা, কেউ তার উদগ্র ধর্মীয় প্রার্থনায়। চায়ের
সাইকেলটা চেপে সুধন্য হাসপাতালের দিকে চলল। আস্তেই চলছিল সাইকেলটা। পাশ থেকে একটা হরিণ দৌড়ে চলে গেল। এই সাইকেলগুলো নিজে নিজেই চলে। সোলার এনার্জিতে। শুধু প্রোগ্রাম
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে