মিসড কল
সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত হয়ে এসেছে। রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কমে এসেছে। একটা দুটো ফাঁকা মিনি, টিমটিমে আলো জ্বালা প্রাইভেট ঝিমন্ত যাত্রীকুল নিয়ে বাড়ি ফিরছে। লরির সংখ্যা
সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত হয়ে এসেছে। রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কমে এসেছে। একটা দুটো ফাঁকা মিনি, টিমটিমে আলো জ্বালা প্রাইভেট ঝিমন্ত যাত্রীকুল নিয়ে বাড়ি ফিরছে। লরির সংখ্যা
হাতুড়ে একেবারেই পরীক্ষিত জন্মহাতুড়ে। এনার জ্ঞানগম্মি তথৈবচ। তবুও আমাদের সকলের প্রিয় উদোদিদি হাতুড়ের কাছে এসেছেন। করোনা নিয়ে জানতে। “করোনা কি হয়?” “একটা ভাইরাল ইনফেকশন হ্যায়”
তপ্পন বৈদ্যকে মনে আছে? সেই মানদাসুন্দরীর চুল্লুর ঠেকের নিত্য খরিদ্দার? করোনায় মানদা তার ঝুপড়ি বন্ধ করে’ চলে গেছে কোন দেশে। ডাক্তারও নেশা ছেড়ে এসেছে দেশের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ।ক্যানো জানি না, প্রকৃতিরাণীর কোন অপরূপ লীলায় এ’বছর জব্বর শীত পড়ে গেছে। সেদিন সন্ধেবেলায় চেম্বারে বসে আছি। শুনশান। খোলা জানালা দিয়ে হাড় কাঁপানো
ধরুন একজন পেশেন্টকে আপনি কোভিড টেস্ট লিখলেন, ধরুন তার বাড়ির লোক টেস্টটা করালো না। তারপর হলো কি, লোকটা মরে গেলো। একদম মরেই গেলো। তারপর হলো
কয়েক মাইল দূরে স্কাই কিসিং পীকে জাপানিদের সঙ্গে তুমুল যুদ্ধ চলছে। নর্ম্যান আহত জাপানি সৈন্যদেরও চিকিৎসা করছে।একজন ডাক্তারের কাছে রোগীর জাত একটাই। রোগী। হিন্দু মুসলমান,
জনস্বাস্থ্যের দাবিতে (এই পর্বে একটা ছোট্ট মুখবন্ধ থাকবে। আমাদের দেশে কিছু ভোটপন্থী, ধান্ধাবাজ স্বার্থপন্থী দল ওপরে বামপন্থীর ভেক ধরে’ সাধারণ মানুষকে বামপন্থা সম্বন্ধে বীতশ্রদ্ধ করে’
জেগে উঠলো মানবসন্তান ইভেত “বিশ্বাস করুন, আমরা আপনার কাছে দয়া দাক্ষিণ্য চাই না। আমাদের সর্বস্ব আমরা আপনাকে দেবো…..ইভেত আমাদের একটা মাত্র মেয়ে” নর্ম্যান জানে মেয়েটার
দিশা খোঁজার যাত্রা আবার ডেট্রয়েট। ফিরে আসা। পুরোনো বন্ধুরা ওকে জানালে সুস্বাগতম। ডেট্রয়টে কিছুদিন থাকার পর চলে এলো নিউইয়র্ক। ওখানে স্টেট টিউবারকিউলোসিস হাসপাতালে কিছুদিন কাজ
ফিনিক্স পাখি-তুমি ফিরে এলে জীবনের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রথম গ্রাভেনহার্স্টের স্যানাটোরিয়ামে তারপর ট্রুডো স্যানাটোরিয়াম। সারোনাক লেকের পাশে মাউন্ট পিগসায় স্যানাটোরিয়ামের ছোটো ছোটো কুঁড়ে
প্রথম মৃত্যু তখন আবার টাকা উপার্জনের একঘেয়েমিতে নর্ম্যানকে অবসাদগ্রস্ত করে তুলেছে। একটা অদ্ভুত ঘটনা আবার তাকে বাঁচার আলো আর মৃত্যুর পথ চেনালো। এক মধ্য রাতে
পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসেন, যাঁদের ঠিক বোঝা যায় না। এমনকি তিনি নিজেও খুঁজতে থাকেন জীবনভর, কেন বেঁচে আছি।আমি এই লেখাটা লিখতে গিয়ে দিশেহারা, কোথা থেকে
সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত হয়ে এসেছে। রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কমে এসেছে। একটা দুটো ফাঁকা মিনি, টিমটিমে আলো জ্বালা প্রাইভেট ঝিমন্ত যাত্রীকুল নিয়ে বাড়ি ফিরছে। লরির সংখ্যা
হাতুড়ে একেবারেই পরীক্ষিত জন্মহাতুড়ে। এনার জ্ঞানগম্মি তথৈবচ। তবুও আমাদের সকলের প্রিয় উদোদিদি হাতুড়ের কাছে এসেছেন। করোনা নিয়ে জানতে। “করোনা কি হয়?” “একটা ভাইরাল ইনফেকশন হ্যায়”
তপ্পন বৈদ্যকে মনে আছে? সেই মানদাসুন্দরীর চুল্লুর ঠেকের নিত্য খরিদ্দার? করোনায় মানদা তার ঝুপড়ি বন্ধ করে’ চলে গেছে কোন দেশে। ডাক্তারও নেশা ছেড়ে এসেছে দেশের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ।ক্যানো জানি না, প্রকৃতিরাণীর কোন অপরূপ লীলায় এ’বছর জব্বর শীত পড়ে গেছে। সেদিন সন্ধেবেলায় চেম্বারে বসে আছি। শুনশান। খোলা জানালা দিয়ে হাড় কাঁপানো
ধরুন একজন পেশেন্টকে আপনি কোভিড টেস্ট লিখলেন, ধরুন তার বাড়ির লোক টেস্টটা করালো না। তারপর হলো কি, লোকটা মরে গেলো। একদম মরেই গেলো। তারপর হলো
কয়েক মাইল দূরে স্কাই কিসিং পীকে জাপানিদের সঙ্গে তুমুল যুদ্ধ চলছে। নর্ম্যান আহত জাপানি সৈন্যদেরও চিকিৎসা করছে।একজন ডাক্তারের কাছে রোগীর জাত একটাই। রোগী। হিন্দু মুসলমান,
জনস্বাস্থ্যের দাবিতে (এই পর্বে একটা ছোট্ট মুখবন্ধ থাকবে। আমাদের দেশে কিছু ভোটপন্থী, ধান্ধাবাজ স্বার্থপন্থী দল ওপরে বামপন্থীর ভেক ধরে’ সাধারণ মানুষকে বামপন্থা সম্বন্ধে বীতশ্রদ্ধ করে’
জেগে উঠলো মানবসন্তান ইভেত “বিশ্বাস করুন, আমরা আপনার কাছে দয়া দাক্ষিণ্য চাই না। আমাদের সর্বস্ব আমরা আপনাকে দেবো…..ইভেত আমাদের একটা মাত্র মেয়ে” নর্ম্যান জানে মেয়েটার
দিশা খোঁজার যাত্রা আবার ডেট্রয়েট। ফিরে আসা। পুরোনো বন্ধুরা ওকে জানালে সুস্বাগতম। ডেট্রয়টে কিছুদিন থাকার পর চলে এলো নিউইয়র্ক। ওখানে স্টেট টিউবারকিউলোসিস হাসপাতালে কিছুদিন কাজ
ফিনিক্স পাখি-তুমি ফিরে এলে জীবনের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রথম গ্রাভেনহার্স্টের স্যানাটোরিয়ামে তারপর ট্রুডো স্যানাটোরিয়াম। সারোনাক লেকের পাশে মাউন্ট পিগসায় স্যানাটোরিয়ামের ছোটো ছোটো কুঁড়ে
প্রথম মৃত্যু তখন আবার টাকা উপার্জনের একঘেয়েমিতে নর্ম্যানকে অবসাদগ্রস্ত করে তুলেছে। একটা অদ্ভুত ঘটনা আবার তাকে বাঁচার আলো আর মৃত্যুর পথ চেনালো। এক মধ্য রাতে
পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসেন, যাঁদের ঠিক বোঝা যায় না। এমনকি তিনি নিজেও খুঁজতে থাকেন জীবনভর, কেন বেঁচে আছি।আমি এই লেখাটা লিখতে গিয়ে দিশেহারা, কোথা থেকে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে