ডেঙ্গুঃ একটা আলোচনা
উপক্রমণিকা ক’দিন আগেই করোনা নিয়ে লিখেছি। এবার লিখছি পুরোনো এক রোগ নিয়ে। ডেঙ্গু। ল্যাটিন আমেরিকা আর এশিয়া ডেঙ্গুতে শয্যশায়ী। যখনই কোনও মহামারী নিয়ে লিখতে যাবো,
উপক্রমণিকা ক’দিন আগেই করোনা নিয়ে লিখেছি। এবার লিখছি পুরোনো এক রোগ নিয়ে। ডেঙ্গু। ল্যাটিন আমেরিকা আর এশিয়া ডেঙ্গুতে শয্যশায়ী। যখনই কোনও মহামারী নিয়ে লিখতে যাবো,
লক ডাউন আর করোনাজনিত কারণে হাতুড়ের বহুদিন নিতাই কেশকর্তন মন্দিরে যাওয়া হয় নি। ইতিউতি গোঁফ দাড়ি আর সুদীর্ঘ কিছু গুচ্ছ চুলে চেহারাটা দিব্য খোলতাই হয়েছে।
ক্ষীরমোহনবাবু একজন অবসরপ্রাপ্ত মধ্যবিত্ত, ছোটোখাটো মানুষ। ওনার পারিবারিক পরিচিতি এই প্রসঙ্গে অনুল্লেখ্য তবু আমার আপনার মতো একজন সাধারণ মানুষ সম্বন্ধে জানার জন্য এটা জরুরি। তাহলে
অস্ত গেছে চাঁদ আর সপ্তর্ষিমন্ডল,
প্রজ্ঞাব্রত গুপ্তের কথা। অনুলিখনঃ দীপঙ্কর ডাক্তার প্রজ্ঞাব্রত গুপ্ত। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তনী।আমাদের গর্ব।এখন আমেরিকার সিনসিনিটিতে একটা ক্লিনিকের অধিকর্তা। ক্লিনিকের নাম অ্যাডভান্সড পেইন ট্রিটমেন্ট
স্যাটিরিক সেন। পিতৃদত্ত নাম সত্যরিকাক্ষ সেন। পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে একটি বিখ্যাত গেঞ্জি কারখানার মালিকানা পেয়েছেন। স্ফীতোদর। বজ্রকন্ঠী। শ্বেতশুভ্র শ্মশ্রুশোভিত। সদ্য যখন যৌবন নিকুঞ্জের পাখি কা
পূর্ব প্রকাশিতের পর [ক্যামেরার লেন্স পুরো খোলা। অন্ধকারের পরে চোখ ধাঁধিয়ে যায়। ধীরে ধীরে লেন্সের অ্যাপারচার ছোটো হয়। হাই লং শট।একটা গাছের তলায় বিনয় বসে
স্থান বাংলা বিহার সীমান্ত। সময় দু হাজার ঊনিশের শরৎ।একটা বাইরে প্লাস্টার না করা পাকা বাড়ি। ভেতরে দুটো ঘরে লন্ঠন জ্বলছে। সময় সন্ধ্যা বা প্রদোষকাল। চারপাশে
তখন সবে হেমন্তের একফালি চাঁদ উঁকি দিচ্ছে আকাশের কোণায়। একটি কাজের মেয়ে ক্লান্ত ঘোড়ার মতো, মুখে ফেনা তুলে, ছুটতে ছুটতে চলে গেল স্টেশনের দিকে। সারা
দুর্গাপুজো সাফল্য মন্ডিত করার জন্য সকল পাঠককুল ও ভক্তিমান, ভক্তিমতী বঙ্গবাসীকে সক্রিয়, সংগ্রামী, বিপ্লবী অভিনন্দন জ্ঞাপন করিয়া এই ক্ষুদ্র লেখনীতে ব্রতী হইলাম। প্রথমতঃ ‘গণশত্রু’ সম্বন্ধে
(বহুকাল আগে। কতোকাল আগে জানতে চাইছেন? সে ধরুন ঊনিশশো আটষট্টি বা ঊনসত্তর সালে বা সত্তর সালে। তখন প্রথম কিশোর ভারতী বেরিয়েছে। একদিকে দীনেশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(আমার সন্তান যখন ক্লাস সেভেনে পড়ে, তখন হঠাৎ জিজ্ঞেস করে “বাবা,এই চে গেভারা কে? কেন সবাইকার জামায় চে গেভারার ছবি আঁকা?” সেদিন গুছিয়ে বলতে পারিনি,
উপক্রমণিকা ক’দিন আগেই করোনা নিয়ে লিখেছি। এবার লিখছি পুরোনো এক রোগ নিয়ে। ডেঙ্গু। ল্যাটিন আমেরিকা আর এশিয়া ডেঙ্গুতে শয্যশায়ী। যখনই কোনও মহামারী নিয়ে লিখতে যাবো,
লক ডাউন আর করোনাজনিত কারণে হাতুড়ের বহুদিন নিতাই কেশকর্তন মন্দিরে যাওয়া হয় নি। ইতিউতি গোঁফ দাড়ি আর সুদীর্ঘ কিছু গুচ্ছ চুলে চেহারাটা দিব্য খোলতাই হয়েছে।
ক্ষীরমোহনবাবু একজন অবসরপ্রাপ্ত মধ্যবিত্ত, ছোটোখাটো মানুষ। ওনার পারিবারিক পরিচিতি এই প্রসঙ্গে অনুল্লেখ্য তবু আমার আপনার মতো একজন সাধারণ মানুষ সম্বন্ধে জানার জন্য এটা জরুরি। তাহলে
অস্ত গেছে চাঁদ আর সপ্তর্ষিমন্ডল,
প্রজ্ঞাব্রত গুপ্তের কথা। অনুলিখনঃ দীপঙ্কর ডাক্তার প্রজ্ঞাব্রত গুপ্ত। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তনী।আমাদের গর্ব।এখন আমেরিকার সিনসিনিটিতে একটা ক্লিনিকের অধিকর্তা। ক্লিনিকের নাম অ্যাডভান্সড পেইন ট্রিটমেন্ট
স্যাটিরিক সেন। পিতৃদত্ত নাম সত্যরিকাক্ষ সেন। পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে একটি বিখ্যাত গেঞ্জি কারখানার মালিকানা পেয়েছেন। স্ফীতোদর। বজ্রকন্ঠী। শ্বেতশুভ্র শ্মশ্রুশোভিত। সদ্য যখন যৌবন নিকুঞ্জের পাখি কা
পূর্ব প্রকাশিতের পর [ক্যামেরার লেন্স পুরো খোলা। অন্ধকারের পরে চোখ ধাঁধিয়ে যায়। ধীরে ধীরে লেন্সের অ্যাপারচার ছোটো হয়। হাই লং শট।একটা গাছের তলায় বিনয় বসে
স্থান বাংলা বিহার সীমান্ত। সময় দু হাজার ঊনিশের শরৎ।একটা বাইরে প্লাস্টার না করা পাকা বাড়ি। ভেতরে দুটো ঘরে লন্ঠন জ্বলছে। সময় সন্ধ্যা বা প্রদোষকাল। চারপাশে
তখন সবে হেমন্তের একফালি চাঁদ উঁকি দিচ্ছে আকাশের কোণায়। একটি কাজের মেয়ে ক্লান্ত ঘোড়ার মতো, মুখে ফেনা তুলে, ছুটতে ছুটতে চলে গেল স্টেশনের দিকে। সারা
দুর্গাপুজো সাফল্য মন্ডিত করার জন্য সকল পাঠককুল ও ভক্তিমান, ভক্তিমতী বঙ্গবাসীকে সক্রিয়, সংগ্রামী, বিপ্লবী অভিনন্দন জ্ঞাপন করিয়া এই ক্ষুদ্র লেখনীতে ব্রতী হইলাম। প্রথমতঃ ‘গণশত্রু’ সম্বন্ধে
(বহুকাল আগে। কতোকাল আগে জানতে চাইছেন? সে ধরুন ঊনিশশো আটষট্টি বা ঊনসত্তর সালে বা সত্তর সালে। তখন প্রথম কিশোর ভারতী বেরিয়েছে। একদিকে দীনেশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
(আমার সন্তান যখন ক্লাস সেভেনে পড়ে, তখন হঠাৎ জিজ্ঞেস করে “বাবা,এই চে গেভারা কে? কেন সবাইকার জামায় চে গেভারার ছবি আঁকা?” সেদিন গুছিয়ে বলতে পারিনি,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে