দীপ জ্বেলে যাও ২৬
কথাটা শুনেই মাথায় আগুন ধরে গেছিল শুভ-র। বার বার একই উত্তর। রাগে শরীরের মধ্যে রক্ত তখন ফুটছে। আর থাকতে না পেরে সিধে ইউনিয়ন রুমে নিয়োগীজির
কথাটা শুনেই মাথায় আগুন ধরে গেছিল শুভ-র। বার বার একই উত্তর। রাগে শরীরের মধ্যে রক্ত তখন ফুটছে। আর থাকতে না পেরে সিধে ইউনিয়ন রুমে নিয়োগীজির
১৯৮৭-র ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ। কনকনে ঠান্ডার রাত। সারাদিনে প্রচুর ধকল গেছে। তাই অকাতরে ঘুমোচ্ছে শুভ। এখন শহীদ হাসপাতালের ডাক্তার বলতে সে আর ড: শৈবাল জানা।
আমাদের অধিকাংশ ভয়, দুশ্চিন্তা, হতাশা মনের জমিতে প্রোথিত। সেখান থেকে রসদ জোগাড় করে ফুলে ফেঁপে উঠে শাখা প্রশাখা ছড়িয়ে বৃক্ষে পরিণত হতে তার আধবেলাই যথেষ্ঠ।
কেন্দ্রীয় সূত্রের পরিসংখ্যান বলছে ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩-এর ২৭ জুলাই পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (অধিকাংশ সরকারি) মোট আটানব্বই জন পড়ুয়া আত্মহত্যার পথ বেছে
বাড়ি থেকে ফিরে আসার পর কাজকর্ম চলছিল মোটামুটি। মনের মধ্যে ক্ষোভ জমে থাকছিল যদিও।মে মাসের বদ্ধ গরম গা সওয়া হয়ে যাচ্ছিল কিছুটা। এদিকে নিয়োগীজির পড়ে
কনকনে ঠান্ডায় হাত পা জমে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ছত্তিশগড়ের ঠান্ডা আর গরম দুই-ই কলকাতার থেকে অনেকটাই বেশি। ডিসেম্বর মাসে দল্লি রাজহরায় এসে পড়ে সেটা মালুম
শরতের নীল আকাশে সাদা পুঞ্জীভূত মেঘের জমায়েত, শিশিরমাখা শিউলি ফুলের গন্ধ, চারপাশে উৎসবের আলোড়ন মনের গভীরে বার বার কি যেন এক অভিঘাতের সৃষ্টি করে। সেখানে
দু’ধারে মোটা গোছের দুটো বিনুনী, টলটলে গোল মুখে ছড়ানো একটা আলগা লাবণ্য। সাধারণ চেহারা। কেবল চশমার আড়ালে থাকা ঝকঝকে দুটো বুদ্ধিদীপ্ত চোখ যেন অসাধারণ। অলকানন্দা
নভেম্বরের মাঝামাঝি ভোপাল থেকে কলকাতায় ফিরে এসেছে শুভ। ওখানে থেকে যাওয়ার এবং কাজ করার যে ইচ্ছেটা মনে নিয়ে গেছিল সেটা পূরণ হতে পারল না নানা
সে রাতে আনন্দ আর সঙ্গীরা যখন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, আচমকাই পুলিশ বাসায় ঢুকে টেনে হিঁচড়ে ভ্যানে তুলল ওদের। কোনও ওয়ারেন্ট ছাড়া কেন ওদের তোলা হল
“ভোপাল চলো মানে! বললেই হল চলো। ঢাল নেই, তরোয়াল নেই কী করে যাব?” আনন্দ বড় বড় চোখ করে সুদো-র দিকে তাকায়। সুদো, শিবু, অরুণ এমন
(১৬) আলো আর অন্ধকারের মধ্যে এক নিরন্তর প্রবাহমানতা আছে। অন্ধকারের বুকেই আছে আলোর সম্ভাবনা। মাতৃজঠরের অন্ধকার পেরিয়ে শিশু আলোয় জন্ম নেয়। রাতের অন্ধকার থেকে জন্ম
কথাটা শুনেই মাথায় আগুন ধরে গেছিল শুভ-র। বার বার একই উত্তর। রাগে শরীরের মধ্যে রক্ত তখন ফুটছে। আর থাকতে না পেরে সিধে ইউনিয়ন রুমে নিয়োগীজির
১৯৮৭-র ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ। কনকনে ঠান্ডার রাত। সারাদিনে প্রচুর ধকল গেছে। তাই অকাতরে ঘুমোচ্ছে শুভ। এখন শহীদ হাসপাতালের ডাক্তার বলতে সে আর ড: শৈবাল জানা।
আমাদের অধিকাংশ ভয়, দুশ্চিন্তা, হতাশা মনের জমিতে প্রোথিত। সেখান থেকে রসদ জোগাড় করে ফুলে ফেঁপে উঠে শাখা প্রশাখা ছড়িয়ে বৃক্ষে পরিণত হতে তার আধবেলাই যথেষ্ঠ।
কেন্দ্রীয় সূত্রের পরিসংখ্যান বলছে ২০১৮ সাল থেকে ২০২৩-এর ২৭ জুলাই পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (অধিকাংশ সরকারি) মোট আটানব্বই জন পড়ুয়া আত্মহত্যার পথ বেছে
বাড়ি থেকে ফিরে আসার পর কাজকর্ম চলছিল মোটামুটি। মনের মধ্যে ক্ষোভ জমে থাকছিল যদিও।মে মাসের বদ্ধ গরম গা সওয়া হয়ে যাচ্ছিল কিছুটা। এদিকে নিয়োগীজির পড়ে
কনকনে ঠান্ডায় হাত পা জমে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ছত্তিশগড়ের ঠান্ডা আর গরম দুই-ই কলকাতার থেকে অনেকটাই বেশি। ডিসেম্বর মাসে দল্লি রাজহরায় এসে পড়ে সেটা মালুম
শরতের নীল আকাশে সাদা পুঞ্জীভূত মেঘের জমায়েত, শিশিরমাখা শিউলি ফুলের গন্ধ, চারপাশে উৎসবের আলোড়ন মনের গভীরে বার বার কি যেন এক অভিঘাতের সৃষ্টি করে। সেখানে
দু’ধারে মোটা গোছের দুটো বিনুনী, টলটলে গোল মুখে ছড়ানো একটা আলগা লাবণ্য। সাধারণ চেহারা। কেবল চশমার আড়ালে থাকা ঝকঝকে দুটো বুদ্ধিদীপ্ত চোখ যেন অসাধারণ। অলকানন্দা
নভেম্বরের মাঝামাঝি ভোপাল থেকে কলকাতায় ফিরে এসেছে শুভ। ওখানে থেকে যাওয়ার এবং কাজ করার যে ইচ্ছেটা মনে নিয়ে গেছিল সেটা পূরণ হতে পারল না নানা
সে রাতে আনন্দ আর সঙ্গীরা যখন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, আচমকাই পুলিশ বাসায় ঢুকে টেনে হিঁচড়ে ভ্যানে তুলল ওদের। কোনও ওয়ারেন্ট ছাড়া কেন ওদের তোলা হল
“ভোপাল চলো মানে! বললেই হল চলো। ঢাল নেই, তরোয়াল নেই কী করে যাব?” আনন্দ বড় বড় চোখ করে সুদো-র দিকে তাকায়। সুদো, শিবু, অরুণ এমন
(১৬) আলো আর অন্ধকারের মধ্যে এক নিরন্তর প্রবাহমানতা আছে। অন্ধকারের বুকেই আছে আলোর সম্ভাবনা। মাতৃজঠরের অন্ধকার পেরিয়ে শিশু আলোয় জন্ম নেয়। রাতের অন্ধকার থেকে জন্ম
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে