নন্দীগ্রাম থেকে সেবাগ্রাম
সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি
সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি
দিনের শেষে যার কাছে ফিরে যাই সে যদি জিজ্ঞেস করে এটা কিসের দাগ। প্রথমে বড়দাকে দিয়ে শুরু করি। চাকরি জীবনের আর চারটে মাস বাকি আছে।
বাজি ফেলে বলা যায় যে সাইদুল বা স্বপনরা কেউ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অকুপেশোনাল সেফটি এন্ড হেলথ এর নাম শোনে নি। স্রেফ ওরা কেন, পাথর খাদানে
একটা ভিডিও দেখলাম। অনেকেই দেখেছেন। মাস্ক না পরার জন্য একজন জেলা শাসক কান ধরে ওঠবোস করাচ্ছেন। এমন ছবিও দেখলাম, পুলিশ রাস্তায় মাস্ক উপহার দিচ্ছে বাইক
সাইক্লোনের এপিসেন্টার নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলা থেকে বলছি। ২৪ ঘন্টা বাদে নেট ওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে তাই লিখতে পারছি। কারেন্ট নেই, হাসপাতাল চলছে জেনারেটর এ। তার জোরে
বিপ্লবদা এর সাথে আমার তিনটে মিল। আমার মতই চাকরি জীবনের গোড়াতে বিপ্লবদা কুষ্ঠ প্রকল্পে মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন। আমি আর বিপ্লবদা একই সাথে অল
যেহেতু এখন প্রশ্ন করার সময় নয় সেহেতু লেখাটা কিছু ছোট ছোট প্রশ্ন দিয়েই শুরু করা যাক। কাজের মাসি ছলছল চোখে এসে ডাক্তারবাবুকে জানাচ্ছে যে ওই
একটা বেঞ্চে ধরুন পাশাপাশি বসে আছে ওরা। পেশেন্ট নম্বর এক। মহিলা মাঝবয়সী, মাছের বাজারে প্রতি সপ্তাহেই দেখি। সামান্য পয়সার বিনিময়ে মাছ কেটে কুটে দেন। সেটাই
সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি
দিনের শেষে যার কাছে ফিরে যাই সে যদি জিজ্ঞেস করে এটা কিসের দাগ। প্রথমে বড়দাকে দিয়ে শুরু করি। চাকরি জীবনের আর চারটে মাস বাকি আছে।
বাজি ফেলে বলা যায় যে সাইদুল বা স্বপনরা কেউ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অকুপেশোনাল সেফটি এন্ড হেলথ এর নাম শোনে নি। স্রেফ ওরা কেন, পাথর খাদানে
একটা ভিডিও দেখলাম। অনেকেই দেখেছেন। মাস্ক না পরার জন্য একজন জেলা শাসক কান ধরে ওঠবোস করাচ্ছেন। এমন ছবিও দেখলাম, পুলিশ রাস্তায় মাস্ক উপহার দিচ্ছে বাইক
সাইক্লোনের এপিসেন্টার নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলা থেকে বলছি। ২৪ ঘন্টা বাদে নেট ওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে তাই লিখতে পারছি। কারেন্ট নেই, হাসপাতাল চলছে জেনারেটর এ। তার জোরে
বিপ্লবদা এর সাথে আমার তিনটে মিল। আমার মতই চাকরি জীবনের গোড়াতে বিপ্লবদা কুষ্ঠ প্রকল্পে মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন। আমি আর বিপ্লবদা একই সাথে অল
যেহেতু এখন প্রশ্ন করার সময় নয় সেহেতু লেখাটা কিছু ছোট ছোট প্রশ্ন দিয়েই শুরু করা যাক। কাজের মাসি ছলছল চোখে এসে ডাক্তারবাবুকে জানাচ্ছে যে ওই
একটা বেঞ্চে ধরুন পাশাপাশি বসে আছে ওরা। পেশেন্ট নম্বর এক। মহিলা মাঝবয়সী, মাছের বাজারে প্রতি সপ্তাহেই দেখি। সামান্য পয়সার বিনিময়ে মাছ কেটে কুটে দেন। সেটাই
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে