পারিশ্রমিক
সোমবার, বৃহস্পতিবার সকালে ঘোলায় চেম্বার থাকে। সেখানে রোগী দেখা শেষে বাড়িতে ঢুকতে দেরী হয়ে যায়। বাড়িতে তারমধ্যে বেশ কিছু রোগী উপস্থিত হয়ে যান। ফলে ঘোলা
সোমবার, বৃহস্পতিবার সকালে ঘোলায় চেম্বার থাকে। সেখানে রোগী দেখা শেষে বাড়িতে ঢুকতে দেরী হয়ে যায়। বাড়িতে তারমধ্যে বেশ কিছু রোগী উপস্থিত হয়ে যান। ফলে ঘোলা
১. বাংলার সবচেয়ে নামী সাহিত্য পত্রিকার চারটি গল্প পরপর পড়ে রামতনু বাবুর মনে হল বাংলা সাহিত্য উচ্ছন্নে যাচ্ছে। চারটি গল্পের প্রথমটির বিষয় বস্তু দুই বুড়ো-
পুজোয় আমরা যখন আনন্দে গা ভাসিয়ে দিয়েছি, তখন আর জি কর হাসপাতালে কয়েকটি হতভাগা ছেলে মেয়ে দাবি আদায়ের জন্য অনশন চালিয়ে যাচ্ছিল। তারা কয়েকদিন বাদেই
বিয়ের রাতে কনেকে দেখে যেমন চেনা মুশকিল, তেমনি অনেক জায়গায় দুর্গাপুজোর আগের রাতে গেলে চেনা মুশকিল। নিয়মিত কল্যাণী এক্সপ্রেস ওয়ে ধরে নাটাগড়ে রাজীবের চেম্বারে যাই।
বাড়িতে দীর্ঘ ছয়- সাড়ে ছয় ঘণ্টার চেম্বার শেষ করে আমরা চারজনে একসাথে বসে মুড়ি আর চা খাই। চারজন বলতে আমি আর আমার তিন অ্যাসিস্ট্যান্ট- সঞ্জয়দা,
আমি ভয়ানক মঞ্চ ফোবিক। ছোটো বেলায় পাড়ার ফাংশনে মা ঠেলে ঠুলে মঞ্চে তুলে দিয়েছিল, আমি মাইকের সামনে ভ্যাবলার মতো দাঁড়িয়ে ছিলাম। কবির নাম, কবিতার নাম
করোনার কল্যাণে প্রায় ডা. বিধান রায় হয়ে গেছিলাম। শুধু জ্বরের রোগী, খুক খুকে কাশি। কাশির আওয়াজ শুনেই রোগ ধরে ফেলতাম। “আর টি পি সি আর”
আজ বলতে দ্বিধা নেই কিছু পা চাটা, স্বার্থান্বেষী লোকজন আমাকে সরকারি চাকরি ছাড়তে বাধ্য করেছিলো। এনাদের সবচেয়ে বড়ো ঘাঁটি স্বাস্থ্য ভবন। আরও দুঃখের বিষয় তাঁদের
লেখার সময় পাওয়াই মুশকিল। করোনা কমলেও কোনও একটা ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ চলছে। দলে দলে রোগী আসছেন। তবে ভালো ব্যাপার হলো দু- তিন দিনেই জ্বর কমে
সিস্টারদের টেবিলের একপাশে বসে প্রদীপ্ত আমাকে বোঝাচ্ছিল, ডাক্তারি পড়ার ফলে কিভাবে আমার ব্রেনটা আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী অতিরক্ত তথ্য হিপ্পোক্যাম্পাসের মেমরি
ঘটনার সূত্রপাত আমফান ঝড়ের কয়েকদিন পরেই। ২০২০ সালের জুন মাসের এক উত্তপ্ত দুপুরে। মাস্কের আড়ালে হাই তুলতে তুলতে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম, ‘পেটের মধ্যে অগ্নাশয় বলে
ঠাকুর্দাকে আমি চোখে দেখিনি। তিনি নাকি গ্রামে গঞ্জে ঘোড়ায় চড়ে রোগী দেখে বেড়াতেন। বাবাকে দেখেছি সাইকেলে রোগীর বাড়ি যেতে। সেখানে আমি স্কুটারে খুপরি থেকে খুপরিতে
সোমবার, বৃহস্পতিবার সকালে ঘোলায় চেম্বার থাকে। সেখানে রোগী দেখা শেষে বাড়িতে ঢুকতে দেরী হয়ে যায়। বাড়িতে তারমধ্যে বেশ কিছু রোগী উপস্থিত হয়ে যান। ফলে ঘোলা
১. বাংলার সবচেয়ে নামী সাহিত্য পত্রিকার চারটি গল্প পরপর পড়ে রামতনু বাবুর মনে হল বাংলা সাহিত্য উচ্ছন্নে যাচ্ছে। চারটি গল্পের প্রথমটির বিষয় বস্তু দুই বুড়ো-
পুজোয় আমরা যখন আনন্দে গা ভাসিয়ে দিয়েছি, তখন আর জি কর হাসপাতালে কয়েকটি হতভাগা ছেলে মেয়ে দাবি আদায়ের জন্য অনশন চালিয়ে যাচ্ছিল। তারা কয়েকদিন বাদেই
বিয়ের রাতে কনেকে দেখে যেমন চেনা মুশকিল, তেমনি অনেক জায়গায় দুর্গাপুজোর আগের রাতে গেলে চেনা মুশকিল। নিয়মিত কল্যাণী এক্সপ্রেস ওয়ে ধরে নাটাগড়ে রাজীবের চেম্বারে যাই।
বাড়িতে দীর্ঘ ছয়- সাড়ে ছয় ঘণ্টার চেম্বার শেষ করে আমরা চারজনে একসাথে বসে মুড়ি আর চা খাই। চারজন বলতে আমি আর আমার তিন অ্যাসিস্ট্যান্ট- সঞ্জয়দা,
আমি ভয়ানক মঞ্চ ফোবিক। ছোটো বেলায় পাড়ার ফাংশনে মা ঠেলে ঠুলে মঞ্চে তুলে দিয়েছিল, আমি মাইকের সামনে ভ্যাবলার মতো দাঁড়িয়ে ছিলাম। কবির নাম, কবিতার নাম
করোনার কল্যাণে প্রায় ডা. বিধান রায় হয়ে গেছিলাম। শুধু জ্বরের রোগী, খুক খুকে কাশি। কাশির আওয়াজ শুনেই রোগ ধরে ফেলতাম। “আর টি পি সি আর”
আজ বলতে দ্বিধা নেই কিছু পা চাটা, স্বার্থান্বেষী লোকজন আমাকে সরকারি চাকরি ছাড়তে বাধ্য করেছিলো। এনাদের সবচেয়ে বড়ো ঘাঁটি স্বাস্থ্য ভবন। আরও দুঃখের বিষয় তাঁদের
লেখার সময় পাওয়াই মুশকিল। করোনা কমলেও কোনও একটা ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ চলছে। দলে দলে রোগী আসছেন। তবে ভালো ব্যাপার হলো দু- তিন দিনেই জ্বর কমে
সিস্টারদের টেবিলের একপাশে বসে প্রদীপ্ত আমাকে বোঝাচ্ছিল, ডাক্তারি পড়ার ফলে কিভাবে আমার ব্রেনটা আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী অতিরক্ত তথ্য হিপ্পোক্যাম্পাসের মেমরি
ঘটনার সূত্রপাত আমফান ঝড়ের কয়েকদিন পরেই। ২০২০ সালের জুন মাসের এক উত্তপ্ত দুপুরে। মাস্কের আড়ালে হাই তুলতে তুলতে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম, ‘পেটের মধ্যে অগ্নাশয় বলে
ঠাকুর্দাকে আমি চোখে দেখিনি। তিনি নাকি গ্রামে গঞ্জে ঘোড়ায় চড়ে রোগী দেখে বেড়াতেন। বাবাকে দেখেছি সাইকেলে রোগীর বাড়ি যেতে। সেখানে আমি স্কুটারে খুপরি থেকে খুপরিতে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে