এমারজেন্সি
বেলাল হোসেন স্যার ফেসবুকে একটি পোস্টে রোগীর বাড়ির লোকেদের এমারজেন্সি বোধ নিয়ে একটি চমৎকার লেখা লিখেছেন। সেই লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হলো এই ধরনের
বেলাল হোসেন স্যার ফেসবুকে একটি পোস্টে রোগীর বাড়ির লোকেদের এমারজেন্সি বোধ নিয়ে একটি চমৎকার লেখা লিখেছেন। সেই লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হলো এই ধরনের
ভ্যাকসিন করোনা রোগী বেশ কমে এসেছিল। গণপরিবহনের অভাবে লোকজন টেম্পোয় গাদাগাদি করে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে যাচ্ছিলেন। কম বয়সী ছেলেমেয়েরা পার্কে দুষ্টুমিও শুরু করেছিল। চারিদিকে টুকটাক ডাক্তার
রাত দশটায় নারী কন্ঠের ফোন, ‘হ্যালো, ডাক্তারবাবু, খুব বিপদে পড়ে আপনারে স্মরণ করছি?’ লোকনাথ বাবার বাজার খারাপ যাচ্ছে। বিপদে লোকজন ডাক্তারকে স্মরণ করছে। দীর্ঘশ্বাস ফেলে
হ্যালো ডাক্তারবাবু মনে হচ্ছে আমার ‘দ্বিতীয় ঢেউয়ের দিনগুলি’ লেখার সময় ফুরিয়ে এসেছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে যেমন হইহই রইরই করে কেস বেড়েছিল, তার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেস কমছে।
ভালোবাসার জন্য আমি পাহাড় ডিঙাতেও পারব না অথবা একাই ছয়জন ভিলেনকে পিটিয়ে পাট পাট করতে পারব না। ভালোবাসার জন্য ঝর্ণার জলে ভিজে ভিজে গানও গাইতে
মন খারাপ হঠাৎ হঠাৎ কোলাহল। আবার থেমেও যায়। অকস্মাৎ নিস্তব্ধ হয়ে যায় আশপাশ। সামনের চেয়ারে নতমস্তকে বসে থাকে চৌদ্দ বছরের অনাথ ছেলে। অনাথ ছিল না
ইয়াস, মিউকরমাইকোসিস ও হাঁটুজলে সাঁতার ভয় পেতে লোকজন যে বেশ ভালোবাসে, সেটা খুপরিতে রোগী দেখার সময় হাড়ে হাড়ে বুঝি। মুশকিল হলো ভয়ের যে চারাগাছ সকলে
মন ভালো করার গল্প প্রায় সব রোগীই পজিটিভ। কিন্তু এতো পজিটিভ রোগীর মধ্যে বসেও নিজে পজিটিভ থাকতে পারছিলাম না। দ্বিতীয় ঢেউয়ের দিন যত গড়াচ্ছে, তত
মৃত্যু মিছিল এরকম অকারণে মৃত্যু মিছিল কোনোদিনও দেখিনি। ডাক্তারি পাশ করার পর থেকেই একটানা রোগী দেখে যাচ্ছি। একাধিক সরকারি হাসপাতালে ডিউটি করেছি। মেডিকেল কলেজে মেডিসিনে
লড়াই করে বাঁচতে চাই আমার চেম্বারে প্রায় কোনো রোগীই গাড়ি করে আসেন না। বেশিরভাগই আসেন পায়ে হেঁটে। দু’চারজন টোটো বা রিক্সা ভ্যানে। রোগীর অবস্থা খুব
কসাই ডাক্তার অনেক চেষ্টা করেও পজিটিভ থাকা যাচ্ছে না। রবিবার রবি ঠাকুরের জন্মদিন ছিল। ওনার গান একবারে পজিটিভিটির চূড়ান্ত। সাতসকালে স্কুটারে ঘোলার চেম্বারে যেতে যেতে
চক্রব্যূহ দমটম আটকে আসছে। একেবারে বিচ্ছিরি অবস্থার মধ্যে ফেঁসে গেছি। জানি না কবে এর থেকে মুক্তি পাব। রোজ ঘুম থেকে উঠে প্রায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে
বেলাল হোসেন স্যার ফেসবুকে একটি পোস্টে রোগীর বাড়ির লোকেদের এমারজেন্সি বোধ নিয়ে একটি চমৎকার লেখা লিখেছেন। সেই লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে মনে হলো এই ধরনের
ভ্যাকসিন করোনা রোগী বেশ কমে এসেছিল। গণপরিবহনের অভাবে লোকজন টেম্পোয় গাদাগাদি করে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে যাচ্ছিলেন। কম বয়সী ছেলেমেয়েরা পার্কে দুষ্টুমিও শুরু করেছিল। চারিদিকে টুকটাক ডাক্তার
রাত দশটায় নারী কন্ঠের ফোন, ‘হ্যালো, ডাক্তারবাবু, খুব বিপদে পড়ে আপনারে স্মরণ করছি?’ লোকনাথ বাবার বাজার খারাপ যাচ্ছে। বিপদে লোকজন ডাক্তারকে স্মরণ করছে। দীর্ঘশ্বাস ফেলে
হ্যালো ডাক্তারবাবু মনে হচ্ছে আমার ‘দ্বিতীয় ঢেউয়ের দিনগুলি’ লেখার সময় ফুরিয়ে এসেছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে যেমন হইহই রইরই করে কেস বেড়েছিল, তার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেস কমছে।
ভালোবাসার জন্য আমি পাহাড় ডিঙাতেও পারব না অথবা একাই ছয়জন ভিলেনকে পিটিয়ে পাট পাট করতে পারব না। ভালোবাসার জন্য ঝর্ণার জলে ভিজে ভিজে গানও গাইতে
মন খারাপ হঠাৎ হঠাৎ কোলাহল। আবার থেমেও যায়। অকস্মাৎ নিস্তব্ধ হয়ে যায় আশপাশ। সামনের চেয়ারে নতমস্তকে বসে থাকে চৌদ্দ বছরের অনাথ ছেলে। অনাথ ছিল না
ইয়াস, মিউকরমাইকোসিস ও হাঁটুজলে সাঁতার ভয় পেতে লোকজন যে বেশ ভালোবাসে, সেটা খুপরিতে রোগী দেখার সময় হাড়ে হাড়ে বুঝি। মুশকিল হলো ভয়ের যে চারাগাছ সকলে
মন ভালো করার গল্প প্রায় সব রোগীই পজিটিভ। কিন্তু এতো পজিটিভ রোগীর মধ্যে বসেও নিজে পজিটিভ থাকতে পারছিলাম না। দ্বিতীয় ঢেউয়ের দিন যত গড়াচ্ছে, তত
মৃত্যু মিছিল এরকম অকারণে মৃত্যু মিছিল কোনোদিনও দেখিনি। ডাক্তারি পাশ করার পর থেকেই একটানা রোগী দেখে যাচ্ছি। একাধিক সরকারি হাসপাতালে ডিউটি করেছি। মেডিকেল কলেজে মেডিসিনে
লড়াই করে বাঁচতে চাই আমার চেম্বারে প্রায় কোনো রোগীই গাড়ি করে আসেন না। বেশিরভাগই আসেন পায়ে হেঁটে। দু’চারজন টোটো বা রিক্সা ভ্যানে। রোগীর অবস্থা খুব
কসাই ডাক্তার অনেক চেষ্টা করেও পজিটিভ থাকা যাচ্ছে না। রবিবার রবি ঠাকুরের জন্মদিন ছিল। ওনার গান একবারে পজিটিভিটির চূড়ান্ত। সাতসকালে স্কুটারে ঘোলার চেম্বারে যেতে যেতে
চক্রব্যূহ দমটম আটকে আসছে। একেবারে বিচ্ছিরি অবস্থার মধ্যে ফেঁসে গেছি। জানি না কবে এর থেকে মুক্তি পাব। রোজ ঘুম থেকে উঠে প্রায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে