নিয়তি
এই ভয়টাই পেয়ে ছিলো সে। প্রতি রাত্তিরে দরজাটা খুলে ওরা কাউকে না কাউকে নিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসে না। ওর থেকে যারা বড়, তাদের
এই ভয়টাই পেয়ে ছিলো সে। প্রতি রাত্তিরে দরজাটা খুলে ওরা কাউকে না কাউকে নিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসে না। ওর থেকে যারা বড়, তাদের
দেখলে সাঁকো যে দোলাবে, তার মানে ঠিক পাগল না সে, অনেক লোকই লাভ খুঁজে পায় সাঁকো ভাঙার সর্বনাশে। তৈরি হলেই হয় না সাঁকো, রোজ লাগে
কোভিডের ঢেউ গিয়ে ফাউ দিলো ডেঙ্গি, হানা তার হানাদার যেন খান চেঙ্গিজ আজ যে সুস্থ লোক কাল শুনি ভর্তি, বেড খালি রাখছে না কোভিডের পড়তি।
তিন রকমের অসুখ হয়। যেখানে যা রোগ ধরে, তারা কেউ এর বাইরে নয় । প্রথম, যাকে শরীর শত্রু ভাবে। অসুখের অশুভ প্রভাবে, দেহ লড়ে বিপরীতে
বউটি গলায় দড়ি দেবার চেষ্টা করছিলো। বর, ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে ক্যামেরায় জীবনসাথীর শেষটা ধরছিলো। শেষ অবধি বউটিকে ঠেকায়নি সে। কিশোরীটি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম, রক্তাক্ত। জনতা
ওই যারা বসে আছে চাকরির ধর্ণায়, টেট পাশ করে ফেলে হলো মহা-অন্যায়, পাঁচশোটা দিন গেছে তাকায়নি তাও কেউ, এখানে নড়ে না কিছু, যত কেন দাও
‘দেখো বাপু, আমাদের হাতে আছে প্রমোশন ডি এ, ট্রান্সফার- ফাইল কার ক’মাইল যাবে, আমরাই দিই সেটা এগিয়ে পিছিয়ে , আশা করি সেটা জানো। সহজ সত্যিটাকে
‘দেখো বাপু, আমাদের হাতে আছে প্রমোশন ডি এ, ট্রান্সফার-ফাইল কার ক’মাইল যাবে, আমরাই দিই সেটা এগিয়ে পিছিয়ে , আশা করি সেটা জানো। সহজ সত্যিটাকে মানো,
শুনলাম প্রগতি হবে? হ্যাঁ তো, ঝাঁ চকচকে রাস্তা, ঝকঝকে বাড়িঘর, মন কে ধাঁধিয়ে দেওয়া শপিং মল, স্বপ্নের দৌড়ানো শুরু হলো সবে। কদিন পরেই তো স্কোয়ারফুটের
ঋজু শিরদাঁড়া এক অসুখবিশেষ। নতজানু ভিড়ে তাকে বোঝা যায় বেশ, চাঁদমারি অভ্যেসে বরাবর বসা হাঁস সে, বশ্যতা মানবে না যে দাস্যে, স্বীকার করে না হার
যাক বাবা! আবছা ধোঁয়াশা কেটে আগামীর ছবিটা স্পষ্ট এখন। জানা গেলো ধর্ষণ খুন করে পার পাওয়া যায়, জন্মতে হলে ব্রাহ্মণ। কে জানালো? রাষ্ট্র। যার ওপরে
তখন ভোর হচ্ছে, দু হাজার বাইশের পনেরোই আগস্টের ভোর। কিছুক্ষণ বাদেই তেরঙ্গা পতাকার ঢল নামবে রাস্তাঘাটে। স্টেজে স্টেজে নির্ঘুম শেষমুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে জোর। তবে আপাতত,
এই ভয়টাই পেয়ে ছিলো সে। প্রতি রাত্তিরে দরজাটা খুলে ওরা কাউকে না কাউকে নিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসে না। ওর থেকে যারা বড়, তাদের
দেখলে সাঁকো যে দোলাবে, তার মানে ঠিক পাগল না সে, অনেক লোকই লাভ খুঁজে পায় সাঁকো ভাঙার সর্বনাশে। তৈরি হলেই হয় না সাঁকো, রোজ লাগে
কোভিডের ঢেউ গিয়ে ফাউ দিলো ডেঙ্গি, হানা তার হানাদার যেন খান চেঙ্গিজ আজ যে সুস্থ লোক কাল শুনি ভর্তি, বেড খালি রাখছে না কোভিডের পড়তি।
তিন রকমের অসুখ হয়। যেখানে যা রোগ ধরে, তারা কেউ এর বাইরে নয় । প্রথম, যাকে শরীর শত্রু ভাবে। অসুখের অশুভ প্রভাবে, দেহ লড়ে বিপরীতে
বউটি গলায় দড়ি দেবার চেষ্টা করছিলো। বর, ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে ক্যামেরায় জীবনসাথীর শেষটা ধরছিলো। শেষ অবধি বউটিকে ঠেকায়নি সে। কিশোরীটি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম, রক্তাক্ত। জনতা
ওই যারা বসে আছে চাকরির ধর্ণায়, টেট পাশ করে ফেলে হলো মহা-অন্যায়, পাঁচশোটা দিন গেছে তাকায়নি তাও কেউ, এখানে নড়ে না কিছু, যত কেন দাও
‘দেখো বাপু, আমাদের হাতে আছে প্রমোশন ডি এ, ট্রান্সফার- ফাইল কার ক’মাইল যাবে, আমরাই দিই সেটা এগিয়ে পিছিয়ে , আশা করি সেটা জানো। সহজ সত্যিটাকে
‘দেখো বাপু, আমাদের হাতে আছে প্রমোশন ডি এ, ট্রান্সফার-ফাইল কার ক’মাইল যাবে, আমরাই দিই সেটা এগিয়ে পিছিয়ে , আশা করি সেটা জানো। সহজ সত্যিটাকে মানো,
শুনলাম প্রগতি হবে? হ্যাঁ তো, ঝাঁ চকচকে রাস্তা, ঝকঝকে বাড়িঘর, মন কে ধাঁধিয়ে দেওয়া শপিং মল, স্বপ্নের দৌড়ানো শুরু হলো সবে। কদিন পরেই তো স্কোয়ারফুটের
ঋজু শিরদাঁড়া এক অসুখবিশেষ। নতজানু ভিড়ে তাকে বোঝা যায় বেশ, চাঁদমারি অভ্যেসে বরাবর বসা হাঁস সে, বশ্যতা মানবে না যে দাস্যে, স্বীকার করে না হার
যাক বাবা! আবছা ধোঁয়াশা কেটে আগামীর ছবিটা স্পষ্ট এখন। জানা গেলো ধর্ষণ খুন করে পার পাওয়া যায়, জন্মতে হলে ব্রাহ্মণ। কে জানালো? রাষ্ট্র। যার ওপরে
তখন ভোর হচ্ছে, দু হাজার বাইশের পনেরোই আগস্টের ভোর। কিছুক্ষণ বাদেই তেরঙ্গা পতাকার ঢল নামবে রাস্তাঘাটে। স্টেজে স্টেজে নির্ঘুম শেষমুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে জোর। তবে আপাতত,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে