আমি কিন্তু বলেছিলাম
AMI, Acute Myocardial Infarction, মানে হার্ট অ্যাটাক। শতকরা তিরিশ ভাগ রোগী এক ঘন্টার মধ্যে মারা যান। বাঁচতে হলে হাসপাতালে দ্রুত নিয়ে যেতে হয়, তবুও বিশেষ
AMI, Acute Myocardial Infarction, মানে হার্ট অ্যাটাক। শতকরা তিরিশ ভাগ রোগী এক ঘন্টার মধ্যে মারা যান। বাঁচতে হলে হাসপাতালে দ্রুত নিয়ে যেতে হয়, তবুও বিশেষ
গাছগুলো বড় জ্বালাচ্ছে , বুঝলে হে! দেখে যেন লোক ওদের খুব সন্দেহে, সে ব্যবস্থা করা দরকার। ওরাই তো তেল সুতো দ্রোহ চরকার। আজ্ঞে, গাছেরা? মানে
আমাদের প্রতিবেশী এক দেশে ধর্মজ পাগলামি সব শেষ করে দিলো, বাকি পৃথিবীর বয়ে গেছে তার দৈনিক ধ্বংস-কাহনে, সয়ে গেছে নিয়মিত শবের মিছিলও, অগ্রগতির মানে বিপরীত
কোভিড যখন দেশে প্রথম হানা দিলো, তখন মাস্ক পরতে বাধ্য হলাম। সব কাজে সবসময় নাক মুখ ঢাকা মোটা কাপড়ে, বিশ্বাস করুন দমবন্ধ লাগতো! অথচ উপায়
গতকাল বলাকা গ্রুপে একটা ছবি দেখে চমকে গেলাম। আয়নার সামনে এক বোড়ে। প্রতিবিম্বে রাজা। এই ভাবনাটাকে নিয়ে আরো দুটো আঙ্গিকে লেখার ইচ্ছে আছে… নেই-মানুষের মতন
তাঁকে বললাম গিয়ে, পৃথিবীতে গাছ কেমন কমে গেছে দেখেছেন? তিনি বরাভয় মুদ্রায় হাত নিয়ে বললেন, ’কই, না তো!’ আমি উত্তেজিত হয়ে বললাম, বড় বড় গাছগুলো
যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দেখতে পাই , অনেকেই জেগে আছেন। কলমে শব্দের হুঙ্কার জানান দেয়, এত টুকরো করেও হৃৎপিণ্ডগুলোকে বশ করা যায়নি, কোথাও নরক দেখলে
বৃদ্ধ চাষীটি তাঁর সবজি বেচেন এসে প্রতি হাটবারে। জমি খুব বেশি নয়, তবে সোনা ফলে যায় তাঁর হাতের গুণে, বেগুন পটল ঝিঙে লঙ্কা ঢ্যাঁড়শ বেশ
বোমার ঘায়ে উড়লো যারা, মানুষ ছিলো সেটার জেরে পুড়লো যারা, মানুষ ছিলো। মশলা বোমার জোগাড় করে, তাক করে যে ছুঁড়লো জোরে, হাতের মালিক মানুষ ছিলো,
নারীর কথা ভাবলে নিজের নাভির দিকে দেখো। ওই নাড়ীতেই সবার শুরু, সত্য শিখে রেখো। তার জীবনে হ্যাঁয়ের চেয়ে বেশি প্রভাব না’রই, এইখানে বাঁধ, ওইটা বারণ,
আসলে আমরা বুঝতে পারি না পৃথিবীর সব যুদ্ধই হয় শান্তি আনতে। হিটলারের কনসেনট্রেশন ক্যাম্প আর ট্রুমানের হিরোসিমা নাগাসাকি, দুটোই সাদা পায়রা ওড়ানোর জন্য হাততালি ছাড়া
প্রতিটি যুদ্ধের পরে, লাশের স্তুপের থেকে নিজের সন্তান ও ভাইদের আলাদা করতে করতে হাহাকার করে ওঠে হোমো স্যাপিয়েন্স। প্রতিটি যুদ্ধের পরে, অজস্র গণকবরের স্মৃতি বুকে
AMI, Acute Myocardial Infarction, মানে হার্ট অ্যাটাক। শতকরা তিরিশ ভাগ রোগী এক ঘন্টার মধ্যে মারা যান। বাঁচতে হলে হাসপাতালে দ্রুত নিয়ে যেতে হয়, তবুও বিশেষ
গাছগুলো বড় জ্বালাচ্ছে , বুঝলে হে! দেখে যেন লোক ওদের খুব সন্দেহে, সে ব্যবস্থা করা দরকার। ওরাই তো তেল সুতো দ্রোহ চরকার। আজ্ঞে, গাছেরা? মানে
আমাদের প্রতিবেশী এক দেশে ধর্মজ পাগলামি সব শেষ করে দিলো, বাকি পৃথিবীর বয়ে গেছে তার দৈনিক ধ্বংস-কাহনে, সয়ে গেছে নিয়মিত শবের মিছিলও, অগ্রগতির মানে বিপরীত
কোভিড যখন দেশে প্রথম হানা দিলো, তখন মাস্ক পরতে বাধ্য হলাম। সব কাজে সবসময় নাক মুখ ঢাকা মোটা কাপড়ে, বিশ্বাস করুন দমবন্ধ লাগতো! অথচ উপায়
গতকাল বলাকা গ্রুপে একটা ছবি দেখে চমকে গেলাম। আয়নার সামনে এক বোড়ে। প্রতিবিম্বে রাজা। এই ভাবনাটাকে নিয়ে আরো দুটো আঙ্গিকে লেখার ইচ্ছে আছে… নেই-মানুষের মতন
তাঁকে বললাম গিয়ে, পৃথিবীতে গাছ কেমন কমে গেছে দেখেছেন? তিনি বরাভয় মুদ্রায় হাত নিয়ে বললেন, ’কই, না তো!’ আমি উত্তেজিত হয়ে বললাম, বড় বড় গাছগুলো
যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে দেখতে পাই , অনেকেই জেগে আছেন। কলমে শব্দের হুঙ্কার জানান দেয়, এত টুকরো করেও হৃৎপিণ্ডগুলোকে বশ করা যায়নি, কোথাও নরক দেখলে
বৃদ্ধ চাষীটি তাঁর সবজি বেচেন এসে প্রতি হাটবারে। জমি খুব বেশি নয়, তবে সোনা ফলে যায় তাঁর হাতের গুণে, বেগুন পটল ঝিঙে লঙ্কা ঢ্যাঁড়শ বেশ
বোমার ঘায়ে উড়লো যারা, মানুষ ছিলো সেটার জেরে পুড়লো যারা, মানুষ ছিলো। মশলা বোমার জোগাড় করে, তাক করে যে ছুঁড়লো জোরে, হাতের মালিক মানুষ ছিলো,
নারীর কথা ভাবলে নিজের নাভির দিকে দেখো। ওই নাড়ীতেই সবার শুরু, সত্য শিখে রেখো। তার জীবনে হ্যাঁয়ের চেয়ে বেশি প্রভাব না’রই, এইখানে বাঁধ, ওইটা বারণ,
আসলে আমরা বুঝতে পারি না পৃথিবীর সব যুদ্ধই হয় শান্তি আনতে। হিটলারের কনসেনট্রেশন ক্যাম্প আর ট্রুমানের হিরোসিমা নাগাসাকি, দুটোই সাদা পায়রা ওড়ানোর জন্য হাততালি ছাড়া
প্রতিটি যুদ্ধের পরে, লাশের স্তুপের থেকে নিজের সন্তান ও ভাইদের আলাদা করতে করতে হাহাকার করে ওঠে হোমো স্যাপিয়েন্স। প্রতিটি যুদ্ধের পরে, অজস্র গণকবরের স্মৃতি বুকে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে