দিনলিপিঃ নববর্ষ
সময়টা সত্যিই খুব খারাপ। পশ্চিমবঙ্গে কোভিডের দু নম্বর ঢেউ আছড়ে পড়ার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে বাড়ছে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা। আর দফায় দফায় বাড়ছে ভোটের হিংসা। কাকে
সময়টা সত্যিই খুব খারাপ। পশ্চিমবঙ্গে কোভিডের দু নম্বর ঢেউ আছড়ে পড়ার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে বাড়ছে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা। আর দফায় দফায় বাড়ছে ভোটের হিংসা। কাকে
শুধু দুটো খবর নিয়ে আজকের লেখার সূচনা। মহারাষ্ট্রে করোনা কেসের সংখ্যা আজ বিগত এক বছরের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, এই প্রথমবার পঁচিশ
কর্মসূত্রে আমার অনেক বন্ধুবান্ধবই দেশের বাইরে রয়েছেন। বেশিরভাগ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন ইউ কে-র বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। ব্যস্ত রয়েছেন বিবিধ পরিষেবায়। কেউ কেউ নাগরিক হয়ে গেছেন সেখানকার,
না। ঠিক এক্ষুনি ভয় পাওয়ার দরকার নেই। কারণ এটা ভারতের একটা বড় রাজ্যের কোভিড ভাইরাসের উত্থানের লেখচিত্র হলেও আমাদের প্রদেশের নয়। আমাদের সাধের বাংলায় পৌঁছাতে
এবারের সরস্বতী পুজোর দিনটা শুরু হয়েছিল অন্য সব বছরের মতোই স্বাভাবিক ভাবে। গতবছর লকডাউনের সময় থেকেই সরস্বতী পুজোর দায়িত্বটা আমার মেয়ে নিয়ে নিয়েছে তার মায়ের
আমাদের দেশে ভ্যাকসিন roll-out আজ প্রায় সাত দিন হতে চলল। খুবই আশাব্যঞ্জক চিত্র ভেসে উঠছে দেশের চারিপাশে। এখনো পর্যন্ত প্রায় বারো লাখ স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়া
১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ কাল ১৬ ই জানুয়ারী, শনিবার। সাড়ম্বরে ঠান্ডা ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে চলেছে বহুচর্চিত ভ্যাক্সিনের দল। দেশ জুড়ে ড্রাই রান সম্পন্ন হয়ে এখন
বিশু চলে গেল আজ। ডাক্তার বিশ্বজিত বন্দোপাধ্যায়, আমার মেডিক্যাল কলেজের ব্যাচমেট। একই ক্লাসে পাঁচ বছরের পড়াশুনো এবং তার পরবর্তীতে ইন্টার্ন এবং হাউসস্টাফশিপ। তারপর আমাদের সবার
বছরটা তাহলে শেষ হয়েই গেল। সব খারাপ সময়ই তো আর চলতে থাকে না। কষ্ট পেতে পেতে আচমকাই একদিন শেষ হয়ে যায়। অনেক দুঃখ, কষ্ট, বিষাদ
আজ সারাদিন কেটেছে তুমুল ব্যস্ততায়। লক্ষ্য করে দেখছি বিগত কয়েকদিন ধরে একটু কাজের চাপ বেড়েছে।আউটডোর, ইমার্জেন্সি আর সার্জারি র হার হাসপাতালের সব ডিপার্টমেন্টে ই ধীরে
কোভিড মহামারীর খুব সম্ভবত শেষ পর্যায়এসে পড়েছে আমাদের দেশ। এটা অবশ্য আমার ব্যক্তিগত ধারণা নয়। এই ধারণার স্বপক্ষে কিছু যুক্তিসঙ্গত ব্যাখাও রয়েছে। অন্তত ভারত সরকারের
জর্জ মাইকেলের সেই বিখ্যাত ‘লাস্ট ক্রিসমাস’ গানটা মনে আছে নিশ্চয়ই। এই গানটা যখন প্রথম শুনি সেইবার সদ্য মাধ্যমিক পাস করেছি। ডিসেম্বর মাস চলছে তখন, শীতকাল।
সময়টা সত্যিই খুব খারাপ। পশ্চিমবঙ্গে কোভিডের দু নম্বর ঢেউ আছড়ে পড়ার সাথে সাথে তাল মিলিয়ে বাড়ছে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা। আর দফায় দফায় বাড়ছে ভোটের হিংসা। কাকে
শুধু দুটো খবর নিয়ে আজকের লেখার সূচনা। মহারাষ্ট্রে করোনা কেসের সংখ্যা আজ বিগত এক বছরের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, এই প্রথমবার পঁচিশ
কর্মসূত্রে আমার অনেক বন্ধুবান্ধবই দেশের বাইরে রয়েছেন। বেশিরভাগ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন ইউ কে-র বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। ব্যস্ত রয়েছেন বিবিধ পরিষেবায়। কেউ কেউ নাগরিক হয়ে গেছেন সেখানকার,
না। ঠিক এক্ষুনি ভয় পাওয়ার দরকার নেই। কারণ এটা ভারতের একটা বড় রাজ্যের কোভিড ভাইরাসের উত্থানের লেখচিত্র হলেও আমাদের প্রদেশের নয়। আমাদের সাধের বাংলায় পৌঁছাতে
এবারের সরস্বতী পুজোর দিনটা শুরু হয়েছিল অন্য সব বছরের মতোই স্বাভাবিক ভাবে। গতবছর লকডাউনের সময় থেকেই সরস্বতী পুজোর দায়িত্বটা আমার মেয়ে নিয়ে নিয়েছে তার মায়ের
আমাদের দেশে ভ্যাকসিন roll-out আজ প্রায় সাত দিন হতে চলল। খুবই আশাব্যঞ্জক চিত্র ভেসে উঠছে দেশের চারিপাশে। এখনো পর্যন্ত প্রায় বারো লাখ স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়া
১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ কাল ১৬ ই জানুয়ারী, শনিবার। সাড়ম্বরে ঠান্ডা ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে চলেছে বহুচর্চিত ভ্যাক্সিনের দল। দেশ জুড়ে ড্রাই রান সম্পন্ন হয়ে এখন
বিশু চলে গেল আজ। ডাক্তার বিশ্বজিত বন্দোপাধ্যায়, আমার মেডিক্যাল কলেজের ব্যাচমেট। একই ক্লাসে পাঁচ বছরের পড়াশুনো এবং তার পরবর্তীতে ইন্টার্ন এবং হাউসস্টাফশিপ। তারপর আমাদের সবার
বছরটা তাহলে শেষ হয়েই গেল। সব খারাপ সময়ই তো আর চলতে থাকে না। কষ্ট পেতে পেতে আচমকাই একদিন শেষ হয়ে যায়। অনেক দুঃখ, কষ্ট, বিষাদ
আজ সারাদিন কেটেছে তুমুল ব্যস্ততায়। লক্ষ্য করে দেখছি বিগত কয়েকদিন ধরে একটু কাজের চাপ বেড়েছে।আউটডোর, ইমার্জেন্সি আর সার্জারি র হার হাসপাতালের সব ডিপার্টমেন্টে ই ধীরে
কোভিড মহামারীর খুব সম্ভবত শেষ পর্যায়এসে পড়েছে আমাদের দেশ। এটা অবশ্য আমার ব্যক্তিগত ধারণা নয়। এই ধারণার স্বপক্ষে কিছু যুক্তিসঙ্গত ব্যাখাও রয়েছে। অন্তত ভারত সরকারের
জর্জ মাইকেলের সেই বিখ্যাত ‘লাস্ট ক্রিসমাস’ গানটা মনে আছে নিশ্চয়ই। এই গানটা যখন প্রথম শুনি সেইবার সদ্য মাধ্যমিক পাস করেছি। ডিসেম্বর মাস চলছে তখন, শীতকাল।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে