চ্যাপটার
ওহে ইতিহাসবিদ, ২০২০র কোভিড ভল্যুমটা আনো তো! ওই যে কোণের দিকে রাখা বেশ মোটামতো বই, কি হবে দিয়ে প্রাচীন আর মধ্যযুগের জ্ঞান অত, স্কুলের ইতিহাসে
ওহে ইতিহাসবিদ, ২০২০র কোভিড ভল্যুমটা আনো তো! ওই যে কোণের দিকে রাখা বেশ মোটামতো বই, কি হবে দিয়ে প্রাচীন আর মধ্যযুগের জ্ঞান অত, স্কুলের ইতিহাসে
পেয়েছিলো দেশ তিনখানা মাস, তবুও যখন এলো ভাইরাস, মাস্কের দাম বাড়ে চড়চড়, পি পি ই রা ছুলো হাজারের ঘর, খুঁজে খুঁজে সারা দিশাহারা লোক ঘোরে
আপনাদের চিকন কালো নরম শরীরের সাথে আমার পাঁচ আঙুলের দাগ বসা ক্ষয়াটে শরীরের কোনো মিল নেই, তবু বিশ্বাস করুন , আপনিই আমি ,আমিই আপনি। পরিস্থিতি
শহীদ বলার কুপ্রথাটা বন্ধ হোক, গা ঢাকা দেয় ওর আড়ালে সব নরক, যাদের দূতে মৃত্যুকূপে ধাক্কা দেয়, জীবৎকালে ধমকে বলে ‘থাক কাদায়’, মুছলে জীবন তাদেরই
দেখো ভাই, রোজ খায় কোভিডের ভাইরাস, খেয়ে খেয়ে সংখ্যায় বেড়েছে সে ছয়মাস। তার মানে , ব্যাটাদের খিদেটাই মুখ্য, কিন্তু সবাই জানে দেহ তার সূক্ষ্ম, কাজেই
বলেছেন সরকার, জি এস টি দরকার, দপ্তর তৎপর সদা সেই কার্যে, এইটিন পারসেন্ট, সেন্ড টু গভর্নমেন্ট স্যানিটাইজার বলে নেই কোনো ছাড় যে। যত কেন
যে কোভিড পজিটিভ, সে পরমবন্ধু তোমার। সে তার রোগের মুখোশ সরিয়ে বলে দিয়েছে, তোমার বাড়ানো হাত ছয় ফুট দূরে থমকে দাও, মুখোশে মুখ ঢেকে তবে
কোভিডের সংক্রমণের সংখ্যা যেদিন ছুঁয়েছে আট লাখের ঘর, সেদিনই নেতার জার্সি বদলে উঠেছে পনেরো কোটি টাকা দর। পনেরো কোটি.. পনেরোর পরে সাতটা বিশাল বিশাল
‘আমাদের কোনো কম্যুনিটি ট্রান্সমিশন হয়নি’ প্রায় সাড়ে তিনমাস ধরে আই সি এম আর এই বার্তাটি কপি পেস্ট করে চলেছেন। এই সাড়ে তিন মাসে, সাড়ে আট
তিন চার বা ছয়মাস পরে, আমাদের প্রত্যেকের কাছে কয়েকটা ভাইরাসের গল্প থাকবে। ভয়ে পালানোর গল্প, আতঙ্কে ভুল বোঝার গল্প, বন্ধুকে দুঃসময়ে হাত না বাড়ানোর গল্প
আপনারা ভ্যাক্সিন আর লকডাউনে ফেলেছেন একেবারে গুলিয়ে , দুটোর মধ্যে শুধু একটাই মিল, রোগের আগে হলে তবে কাজ করে, লাভ হবেনা বোকা শিক্ষার্থীর মতো
দূষণ কমেছে, বাধ্যবাধক মুখে মাস্ক পরা তাও, রাস্তারা ফাঁকা, দীঘা যেতে গাড়ি তবু নেই একটাও। হাত ধুয়ে সাদা, নিষেধ হয়েছে কারো হাতে হাত রাখা,
ওহে ইতিহাসবিদ, ২০২০র কোভিড ভল্যুমটা আনো তো! ওই যে কোণের দিকে রাখা বেশ মোটামতো বই, কি হবে দিয়ে প্রাচীন আর মধ্যযুগের জ্ঞান অত, স্কুলের ইতিহাসে
পেয়েছিলো দেশ তিনখানা মাস, তবুও যখন এলো ভাইরাস, মাস্কের দাম বাড়ে চড়চড়, পি পি ই রা ছুলো হাজারের ঘর, খুঁজে খুঁজে সারা দিশাহারা লোক ঘোরে
আপনাদের চিকন কালো নরম শরীরের সাথে আমার পাঁচ আঙুলের দাগ বসা ক্ষয়াটে শরীরের কোনো মিল নেই, তবু বিশ্বাস করুন , আপনিই আমি ,আমিই আপনি। পরিস্থিতি
শহীদ বলার কুপ্রথাটা বন্ধ হোক, গা ঢাকা দেয় ওর আড়ালে সব নরক, যাদের দূতে মৃত্যুকূপে ধাক্কা দেয়, জীবৎকালে ধমকে বলে ‘থাক কাদায়’, মুছলে জীবন তাদেরই
দেখো ভাই, রোজ খায় কোভিডের ভাইরাস, খেয়ে খেয়ে সংখ্যায় বেড়েছে সে ছয়মাস। তার মানে , ব্যাটাদের খিদেটাই মুখ্য, কিন্তু সবাই জানে দেহ তার সূক্ষ্ম, কাজেই
বলেছেন সরকার, জি এস টি দরকার, দপ্তর তৎপর সদা সেই কার্যে, এইটিন পারসেন্ট, সেন্ড টু গভর্নমেন্ট স্যানিটাইজার বলে নেই কোনো ছাড় যে। যত কেন
যে কোভিড পজিটিভ, সে পরমবন্ধু তোমার। সে তার রোগের মুখোশ সরিয়ে বলে দিয়েছে, তোমার বাড়ানো হাত ছয় ফুট দূরে থমকে দাও, মুখোশে মুখ ঢেকে তবে
কোভিডের সংক্রমণের সংখ্যা যেদিন ছুঁয়েছে আট লাখের ঘর, সেদিনই নেতার জার্সি বদলে উঠেছে পনেরো কোটি টাকা দর। পনেরো কোটি.. পনেরোর পরে সাতটা বিশাল বিশাল
‘আমাদের কোনো কম্যুনিটি ট্রান্সমিশন হয়নি’ প্রায় সাড়ে তিনমাস ধরে আই সি এম আর এই বার্তাটি কপি পেস্ট করে চলেছেন। এই সাড়ে তিন মাসে, সাড়ে আট
তিন চার বা ছয়মাস পরে, আমাদের প্রত্যেকের কাছে কয়েকটা ভাইরাসের গল্প থাকবে। ভয়ে পালানোর গল্প, আতঙ্কে ভুল বোঝার গল্প, বন্ধুকে দুঃসময়ে হাত না বাড়ানোর গল্প
আপনারা ভ্যাক্সিন আর লকডাউনে ফেলেছেন একেবারে গুলিয়ে , দুটোর মধ্যে শুধু একটাই মিল, রোগের আগে হলে তবে কাজ করে, লাভ হবেনা বোকা শিক্ষার্থীর মতো
দূষণ কমেছে, বাধ্যবাধক মুখে মাস্ক পরা তাও, রাস্তারা ফাঁকা, দীঘা যেতে গাড়ি তবু নেই একটাও। হাত ধুয়ে সাদা, নিষেধ হয়েছে কারো হাতে হাত রাখা,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে