ভুলে যাবেন না আমায়
আজ উদয়দার মারফত খবর পেলাম, Soi দি ব্যাকুল হয়ে খোঁজ করছে আমার। ফেসবুক খুলিনি দীর্ঘদিন। আজ হঠাৎ সই’দি-কে উত্তর দেব বলে এ পাড়াতে এসে দেখি,
আজ উদয়দার মারফত খবর পেলাম, Soi দি ব্যাকুল হয়ে খোঁজ করছে আমার। ফেসবুক খুলিনি দীর্ঘদিন। আজ হঠাৎ সই’দি-কে উত্তর দেব বলে এ পাড়াতে এসে দেখি,
মনমেজাজ ভালো না থাকলে আমি নিরুপমের কাছে চলে যাই। ছোকরা, আমার হাসপাতালেরই কর্মচারী। বা বলা ভালো – অফিস স্টাফ। চৌকস, চতুর, এবং চালিয়াৎ। আশ্চর্য সব
সেদিন এমার্জেন্সি নাইট চলছিলো। তখন মধ্যযাম। বাইরে বৃষ্টি পড়ে চলেছে মুষল ধারাতে। মেইন গেটটা আলতো ক’রে ভেজিয়ে রাখা। তার ঠিক পাশটিতে বসে বসে গল্প করছেন
ঝাঁঝালো দুপুর-রৌদ্র সর্বদা বিরক্তি উদ্রেকের কারণ নহে। কখনো কখনো তাহারই মধ্যে ছায়া ও ছবি হইয়া ছড়াইয়া ছিটাইয়া থাকে বাল্যের ইকড়ি মিকড়ি দৃশ্য অথবা কৈশোরের তপ্ত
(আবার কিছুটা ব্যাখ্যা করা জরুরি। বিশেষত, ফেসবুক-লেখা যখন এইটি। বহু ব্যস্ততার কারণে উত্তর দিতে সমর্থ হই না ইদানিং মন্তব্যের। সে আমার উপেক্ষা নয়। সে আমার,
(লেখার পটপ্রেক্ষিত মাস চারেক আগের। এ কথা গোড়াতেই বলে রাখা ভালো। নতুবা গড়বড় ঠেকতে পারে ফেসবুকের আঙ্গিকে। এটা যে সময়ের ঘটনা, তার ঠিক পরপরই বাড়ি
দিনটা ছিল মধ্য সাপ্তাহিক। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার। ঘূর্ণী ঝড়ের তাণ্ডব মিটেছে সদ্য। স্তিমিত হয়েছে দুর্যোগের নামকরণ নিয়ে তরজা আর মস্করা। কিছু ক্রন্দন ধ্বনি সুস্পষ্ট হতে শুরু
ইমারজেন্সি নাইট ডিউটি চলছিল। এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে খানিক আগেই। আরেক দফা নামবো নামবো করছে এই … এইবারে। খোলা জানালার ওপাশ থেকে চোখে আসছে
জনমেজয় এসে বললো–“আবার কিন্তু গাছ কাইট্যে নিয়ে যাচ্ছে স্যার। চ্যাংড়াগুলা…।” বসেছিলাম আউটডোরে। রোগীপত্তর নেই। অল্প যে ক’টা ছিল, ছেড়ে দিয়েছি খানিক আগেই। তারপর চেয়ারে আধশোয়া
গত হপ্তায় তিনজন তারকার পতন হলো। নিজ নিজ ক্ষেত্রে নায়ক ছিলেন প্রত্যেকেই। গত হপ্তায় মারা গেলেন দুজন বাঙালি চিকিৎসকও। কোভিড যুদ্ধের অন্যতম সেনানায়ক ছিলেন তাঁরা।
গত কয়েকদিন ধরেই ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে তুমুল। বিশেষত, রাতের দিকটাতে। রাত বারোটা বাজল কি বাজল না , অস্ফুট চাপা গুমগুম ধ্বনি আর ভেজা-ভেজা ভাব বাতাসে। আর
লক ডাউন যত বাড়ছে, ততই একটা একটা করে পরিচিত মুখ হারিয়ে যাচ্ছে আউটডোর থেকে। অথচ, রোগীপত্তর যে খুব কম হচ্ছে এমনটিও নয়। দিব্যি আসছে লোকজন
আজ উদয়দার মারফত খবর পেলাম, Soi দি ব্যাকুল হয়ে খোঁজ করছে আমার। ফেসবুক খুলিনি দীর্ঘদিন। আজ হঠাৎ সই’দি-কে উত্তর দেব বলে এ পাড়াতে এসে দেখি,
মনমেজাজ ভালো না থাকলে আমি নিরুপমের কাছে চলে যাই। ছোকরা, আমার হাসপাতালেরই কর্মচারী। বা বলা ভালো – অফিস স্টাফ। চৌকস, চতুর, এবং চালিয়াৎ। আশ্চর্য সব
সেদিন এমার্জেন্সি নাইট চলছিলো। তখন মধ্যযাম। বাইরে বৃষ্টি পড়ে চলেছে মুষল ধারাতে। মেইন গেটটা আলতো ক’রে ভেজিয়ে রাখা। তার ঠিক পাশটিতে বসে বসে গল্প করছেন
ঝাঁঝালো দুপুর-রৌদ্র সর্বদা বিরক্তি উদ্রেকের কারণ নহে। কখনো কখনো তাহারই মধ্যে ছায়া ও ছবি হইয়া ছড়াইয়া ছিটাইয়া থাকে বাল্যের ইকড়ি মিকড়ি দৃশ্য অথবা কৈশোরের তপ্ত
(আবার কিছুটা ব্যাখ্যা করা জরুরি। বিশেষত, ফেসবুক-লেখা যখন এইটি। বহু ব্যস্ততার কারণে উত্তর দিতে সমর্থ হই না ইদানিং মন্তব্যের। সে আমার উপেক্ষা নয়। সে আমার,
(লেখার পটপ্রেক্ষিত মাস চারেক আগের। এ কথা গোড়াতেই বলে রাখা ভালো। নতুবা গড়বড় ঠেকতে পারে ফেসবুকের আঙ্গিকে। এটা যে সময়ের ঘটনা, তার ঠিক পরপরই বাড়ি
দিনটা ছিল মধ্য সাপ্তাহিক। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার। ঘূর্ণী ঝড়ের তাণ্ডব মিটেছে সদ্য। স্তিমিত হয়েছে দুর্যোগের নামকরণ নিয়ে তরজা আর মস্করা। কিছু ক্রন্দন ধ্বনি সুস্পষ্ট হতে শুরু
ইমারজেন্সি নাইট ডিউটি চলছিল। এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে খানিক আগেই। আরেক দফা নামবো নামবো করছে এই … এইবারে। খোলা জানালার ওপাশ থেকে চোখে আসছে
জনমেজয় এসে বললো–“আবার কিন্তু গাছ কাইট্যে নিয়ে যাচ্ছে স্যার। চ্যাংড়াগুলা…।” বসেছিলাম আউটডোরে। রোগীপত্তর নেই। অল্প যে ক’টা ছিল, ছেড়ে দিয়েছি খানিক আগেই। তারপর চেয়ারে আধশোয়া
গত হপ্তায় তিনজন তারকার পতন হলো। নিজ নিজ ক্ষেত্রে নায়ক ছিলেন প্রত্যেকেই। গত হপ্তায় মারা গেলেন দুজন বাঙালি চিকিৎসকও। কোভিড যুদ্ধের অন্যতম সেনানায়ক ছিলেন তাঁরা।
গত কয়েকদিন ধরেই ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে তুমুল। বিশেষত, রাতের দিকটাতে। রাত বারোটা বাজল কি বাজল না , অস্ফুট চাপা গুমগুম ধ্বনি আর ভেজা-ভেজা ভাব বাতাসে। আর
লক ডাউন যত বাড়ছে, ততই একটা একটা করে পরিচিত মুখ হারিয়ে যাচ্ছে আউটডোর থেকে। অথচ, রোগীপত্তর যে খুব কম হচ্ছে এমনটিও নয়। দিব্যি আসছে লোকজন
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে