Public Health – Musings & Anecdotes
“সবার সামনে আমার পরিচয় করাতে গিয়ে আমার শ্বশুরমশাই অস্বস্তিতে পড়তেন। আমার খারাপ লাগত। শ্বশুরমশাই মানুষ চমৎকার। ব্যতিক্রমী রকমের সৎ। আত্মসম্মানবোধ দারুণ। আপাদমস্তক ভদ্রলোক। বিভিন্ন সামাজিক
“সবার সামনে আমার পরিচয় করাতে গিয়ে আমার শ্বশুরমশাই অস্বস্তিতে পড়তেন। আমার খারাপ লাগত। শ্বশুরমশাই মানুষ চমৎকার। ব্যতিক্রমী রকমের সৎ। আত্মসম্মানবোধ দারুণ। আপাদমস্তক ভদ্রলোক। বিভিন্ন সামাজিক
এ বছর ভাষা দিবসে ডক্টর্স ডায়ালগ-এর বার্ষিক অনুষ্ঠানে একগুচ্ছ বই প্রকাশিত হল, সে কথা আগেই বলেছি। লেখক-লেখিকারা পূর্বপরিচিত তো বটেই, সকলেই প্রায় আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধা/ভালোবাসা/স্নেহের
সম্পূর্ণ ভিন্ন এক প্রসঙ্গে জিজেক বলেছিলেন, ট্রুথফুলনেস এবং ফ্যাকচুয়াল ট্রুথ সবসময় একই হয় না। মানে সত্য বললেও তা সবক্ষেত্রে প্রমাণযোগ্য সত্যের সঙ্গে মেলে না। হলোকস্ট
“…কেন জানি না যাঁরা দেহ বেচে রোজগার করেন আর যাঁরা বুদ্ধি বিক্রি করে জীবিকা অর্জন করেন তাঁদের একটা মিল আমাকে ভারি বিস্মিত করে। এঁরা সবাই
এত বছরের ‘হিপোক্রেটিক ওথ’ গ্রহণের প্রথা বাতিল করে নতুন ডাক্তারবাবুদের ‘চরক শপথ’ পড়ানোর ভাবনা শুরু হয়েছে, এমন কথা প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক শোরগোল। পক্ষে যাঁরা, তাঁরা
নব্বইয়ের দশকের শুরুতে নাসা মহাবিশ্বে বুদ্ধিমান প্রাণীর অস্তিত্ব খোঁজার জন্য প্রায় একশ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করে। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় সার্চ ফর এক্সট্রাটেরেস্টিয়াল ইন্টেলিজেন্স –
1978 সাল। জুলাই মাস। ইংল্যান্ডের ওল্ডহ্যাম হাসপাতালের প্রসূতি ওয়ার্ড। হাসপাতালে প্রতিদিন জন্ম নেয় কত শিশু – কিছু স্বাভাবিক পথে, কিছু সিজারিয়ান সেকশনে অর্থাৎ পেট কেটে
জ্বর নিয়ে ভাবতে বসলেই মনে হয়, জ্বরের সঙ্গে কোনটি মানাবে? জর্জরিত, নাকি জ্বর-জড়িত? দ্বিতীয়টি শিব্রাম লিখেছিলেন। আপাতত আমরা এই দুইয়ের মাঝে ত্রিশঙ্কু হয়ে আছি, জ্বর
বাঁকুড়া মেডিকেল কলেজ থেকেই এমবিবিএস পাস করেছিলাম, কিন্তু সেখানে রেডিওথেরাপি বিভাগটা চিনতাম না। সেটা অবশ্য আলাদাভাবে আমার অপদার্থতা বা ফাঁকিবাজির কারণে নয়। অধিকাংশ এমবিবিএস ডাক্তারের
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ২০ কে একটা বলেছিলেন, জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনায়েড আর আমাদের বিশ্বকবি লিখেছিলেন, বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। এদিকে চন্দ্রবিন্দু গেয়ে গিয়েছেন,
পুজোর হইহই শেষ। সারারাত্তির ধরে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে প্রতিমাদর্শন, বুর্জ খলিফার বিস্ময় চাক্ষুষ প্রত্যক্ষ করার শেষে গা-ম্যাজম্যাজ জ্বরজ্বর ভাব – সিজন চেঞ্জ নাকি কোভিড, বলা মুশকিল।
আজ, সাতই নভেম্বর, মাদাম কুরির জন্মদিন। তাঁর কথা প্রায় সকলে জানেন, মোটামুটি বিশদেই জানেন। কাজেই খুব বেশি বলার মতো কিছু নেই। হয়ত কিছুই লিখতাম না,
“সবার সামনে আমার পরিচয় করাতে গিয়ে আমার শ্বশুরমশাই অস্বস্তিতে পড়তেন। আমার খারাপ লাগত। শ্বশুরমশাই মানুষ চমৎকার। ব্যতিক্রমী রকমের সৎ। আত্মসম্মানবোধ দারুণ। আপাদমস্তক ভদ্রলোক। বিভিন্ন সামাজিক
এ বছর ভাষা দিবসে ডক্টর্স ডায়ালগ-এর বার্ষিক অনুষ্ঠানে একগুচ্ছ বই প্রকাশিত হল, সে কথা আগেই বলেছি। লেখক-লেখিকারা পূর্বপরিচিত তো বটেই, সকলেই প্রায় আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধা/ভালোবাসা/স্নেহের
সম্পূর্ণ ভিন্ন এক প্রসঙ্গে জিজেক বলেছিলেন, ট্রুথফুলনেস এবং ফ্যাকচুয়াল ট্রুথ সবসময় একই হয় না। মানে সত্য বললেও তা সবক্ষেত্রে প্রমাণযোগ্য সত্যের সঙ্গে মেলে না। হলোকস্ট
“…কেন জানি না যাঁরা দেহ বেচে রোজগার করেন আর যাঁরা বুদ্ধি বিক্রি করে জীবিকা অর্জন করেন তাঁদের একটা মিল আমাকে ভারি বিস্মিত করে। এঁরা সবাই
এত বছরের ‘হিপোক্রেটিক ওথ’ গ্রহণের প্রথা বাতিল করে নতুন ডাক্তারবাবুদের ‘চরক শপথ’ পড়ানোর ভাবনা শুরু হয়েছে, এমন কথা প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক শোরগোল। পক্ষে যাঁরা, তাঁরা
নব্বইয়ের দশকের শুরুতে নাসা মহাবিশ্বে বুদ্ধিমান প্রাণীর অস্তিত্ব খোঁজার জন্য প্রায় একশ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করে। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় সার্চ ফর এক্সট্রাটেরেস্টিয়াল ইন্টেলিজেন্স –
1978 সাল। জুলাই মাস। ইংল্যান্ডের ওল্ডহ্যাম হাসপাতালের প্রসূতি ওয়ার্ড। হাসপাতালে প্রতিদিন জন্ম নেয় কত শিশু – কিছু স্বাভাবিক পথে, কিছু সিজারিয়ান সেকশনে অর্থাৎ পেট কেটে
জ্বর নিয়ে ভাবতে বসলেই মনে হয়, জ্বরের সঙ্গে কোনটি মানাবে? জর্জরিত, নাকি জ্বর-জড়িত? দ্বিতীয়টি শিব্রাম লিখেছিলেন। আপাতত আমরা এই দুইয়ের মাঝে ত্রিশঙ্কু হয়ে আছি, জ্বর
বাঁকুড়া মেডিকেল কলেজ থেকেই এমবিবিএস পাস করেছিলাম, কিন্তু সেখানে রেডিওথেরাপি বিভাগটা চিনতাম না। সেটা অবশ্য আলাদাভাবে আমার অপদার্থতা বা ফাঁকিবাজির কারণে নয়। অধিকাংশ এমবিবিএস ডাক্তারের
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ২০ কে একটা বলেছিলেন, জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনায়েড আর আমাদের বিশ্বকবি লিখেছিলেন, বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। এদিকে চন্দ্রবিন্দু গেয়ে গিয়েছেন,
পুজোর হইহই শেষ। সারারাত্তির ধরে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে প্রতিমাদর্শন, বুর্জ খলিফার বিস্ময় চাক্ষুষ প্রত্যক্ষ করার শেষে গা-ম্যাজম্যাজ জ্বরজ্বর ভাব – সিজন চেঞ্জ নাকি কোভিড, বলা মুশকিল।
আজ, সাতই নভেম্বর, মাদাম কুরির জন্মদিন। তাঁর কথা প্রায় সকলে জানেন, মোটামুটি বিশদেই জানেন। কাজেই খুব বেশি বলার মতো কিছু নেই। হয়ত কিছুই লিখতাম না,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে